কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া বিস্তারিত জানুন
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। আজকের
আর্টিকেলে জানতে পারবেন কিভাবে আবেদন করতে হয়, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, যোগ্যতার
শর্ত, ভিসা প্রসেসিং টাইম, খরচ এবং বাংলাদেশ থেকে কানাডা যাওয়ার সম্পূর্ণ গাইড।
এছাড়াও কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ FAQ ও পরামর্শ জানাবো
আপনাদেরকে।
কানাডা একটি উন্নত দেশ। সে দেশে যাবার জন্য অনেকেরই স্বপ্ন থাকে। বর্তমানে যারা
কানাডাতে ইচ্ছুক এবং সেখানে গিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে চাচ্ছেন তারা
আজকের এই পোস্টটি ভালোভাবে পড়ুন, তাহলে সকল প্রক্রিয়াগুলো বিস্তারিত জানতে
পারবেন। কিভাবে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আবেদন করে যাবেন সে সম্পর্কিত।
পেজ সূচিপত্র : কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন পেতে হলে এখন আর দূতাবাসে গিয়ে লম্বা লাইনে
দাঁড়াতে হয় না। আপনি ঘরে বসে অনলাইনে সম্পূর্ণ আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে
পারবেন। আবেদন করার জন্য কানাডার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট IRCC এর মাধ্যমে আবেদন করতে
হবে। নিজে ধাপে ধাপে পুরো প্রক্রিয়াটি বর্ণনা করা হলো -
- আইআরসিসি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন : প্রথমে আপনাকে IRCC এর ওয়েবসাইটে গিয়ে একটি GCkey বা Sign-In partner Account খুলতে হবে। এই অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে কানাডা ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং পরবর্তীতে আপনার আবেদন স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। 👉 অ্যাকাউন্ট খোলার লিংক : https://www.canada.ca/en/immigration-refugees-and- citizenship/services/application/account.html
- আবেদন ফরম পূরণ করুন : অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর work permit application from (IMM 1295) সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। ফর্মে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, পাসপোর্ট এর বিবরণ, কাজের অভিজ্ঞতা, শিক্ষা এবং কানাডায় চাকরির অফার সম্পর্কিত তথ্য দিতে হবে। আবেদন ফর্মটি অবশ্যই সঠিকভাবে পূরণ করার চেষ্টা করবেন।
- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করুন : ফর্ম পূরণের পর সব প্রয়োজনে নথি অনলাইনে আপলোড করতে হবে। যেমন :
- বৈধ পাসপোর্ট
- পাসপোর্ট সাইজ ছবি
- চাকরির অফার লেটার
- শিক্ষা ও অভিজ্ঞতার সনদ
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- মেডিকেল রিপোর্ট (যদি প্রয়োজন হয়)
- আবেদন ফি প্রদান করুন : কানাডা ওয়ার্ক পারমিট এর আবেদন ফ্রি অনলাইনে ক্রেডিড়/ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়।
- বায়োমেট্রিক তথ্যপ্রধান : আবেদন জমা দেওয়ার পর IRCC আপনাকে একটি biometric instruction letter পাঠাবে। এরপর আপনাকে নির্দিষ্ট visa application centre এ গিয়ে আঙ্গুলের ছাপ ও ছবি দিতে হবে।
- আবেদন জমা দিন : সব তথ্য, ডকুমেন্ট এবং ফি সম্পন্ন হলে "submit" বাটনে ক্লিক করে আবেদনটি জমা দিন। এরপর আপনার একাউন্টে একটি এপ্লিকেশন নাম্বার দেখা যাবে, যার মাধ্যমে আবেদন স্ট্যাটাস ট্রাক করতে পারবেন।
- আবেদন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি ও ফলাফল : IRCC আপনারা আবেদন যাচাই করার পর প্রয়োজন হলে অতিরিক্ত নথি চাইতে পারে। সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি work permit approval letter পাবেন, এরপর ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সকল প্রয়োজনে ডকুমেন্ট লাগবে তার বিস্তারিত একটা
আলোচনা নিচে করা হলো -
- প্রথমত আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট প্রয়োজন।
- ভিসার জন্য যে আবেদন করেছিলেন সেই আবেদন ফরম।
- সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
- পাসপোর্ট এর কপি অথবা ফটোকপি।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট সর্বনিম্ন ২ লাখ টাকা হলেই চলবে।
- মেডিকেল রিপোর্ট।
- বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি
- জব অফার লেটার। যে কোম্পানিতে জব করতে চাচ্ছেন সেই কোম্পানির সেটা দিয়ে থাকে।
- শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্থাৎ সর্বনিম্ন এসএসসি পাশের সার্টিফিকেট ফটোকপি।
- ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টের রেজাল্ট অর্থাৎ ইংরেজি ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টের রেজাল্ট।
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট।
- ফি জমা দেওয়ার রশিদ।
কানাড়া ওয়ার্ড পারমিট ভিসার জন্য যোগ্যতা
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য কিছু মৌলিক যোগ্যতা থাকা জরুরী। তবে
অনেকে মনে করেন, শুধুমাত্র উচ্চ শিক্ষিত বা অত্যন্ত অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা কানাডায়
কাজ করতে পারেন - আসলে বিষয়টি একদমই এমন নয়। আপনি যদি পরিশ্রমে হন, প্রয়োজনে
দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকে এবং ইংরেজিতে মৌলিকভাবে যোগাযোগ করতে পারেন তাহলেই আপনি
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য যোগ্য। নিচের ধাপে ধাপে যোগ্যতার বিষয়গুলো
বিস্তারিত তুলে ধরা হলো -
- বৈধ পাসপোর্ট থাকা প্রয়োজন : সবচেয়ে প্রথম শর্ত হলো একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকা। পাসপোর্টটি অবশ্যই মেয়াদ উত্তীর্ণ না হওয়া উচিত এবং আবেদন প্রক্রিয়া চলাকালীন পুরো সময়ের জন্য বৈধ থাকতে হবে।
- কোম্পানির অনুমোদন পত্র বা ওয়ার্ক পারমিট অ্যাপ্লিকেশন : আপনি যে কোম্পানির অধীনে কানাডায় কাজ করতে যাচ্ছেন, সেই কোম্পানি থেকে অবশ্য একটি অফিসিয়াল অফার লেটার বা অনুমোদনপত্র প্রয়োজন। এটি প্রমাণ করে যে, আপনি একটি বৈধ চাকরির জন্য আবেদন করছেন এবং কোম্পানি আপনাকে নিয়োগ দিতে আগ্রহী।
- সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন : আপনি যে পদের জন্য আবেদন করছেন, সেই ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা থাকা আবশ্যক। যেমন - আপনি যদি রেস্টুরেন্ট, নির্মাণ, হোটেল বা ফ্যাক্টরিতে কাজ করতে চান, তবে সেই কাজের বেসিক জ্ঞান বা পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকা দরকার।
- শিক্ষাগত যোগ্যতা - ন্যূনতম এসএসসি পাস : উচ্চশিক্ষা থাকলে ভালো, তবে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য সর্বনিম্ন এসএসসি পাশ থাকলে আবেদন করা যায়। তবে যাদের ডিপ্লোমা, রেড কোর্স বা টেকনিক্যাল ট্রেনিং আছে তাদের আবেদন আরো শক্তিশালী হয়।
- LMIA কোড থাকা বাধ্যতামূলক : LMIA হলো একটি কোর্ড বা অনুমোদন পত্র যা কানাডার নিয়োগ কর্তা ইস্যু করেন। এই LMIA প্রমাণ করে যে, নিয়োগকর্তাব বিদেশী কর্মী নিয়োগের অনুমতি পেয়েছেন। LMIA ছাড়া কেউ কানাডার ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে পারবেন না।
- ইংরেজি ভাষায় মৌলিক দক্ষতা : কানাডার কাজ করার সময় সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য ইংরেজিতে কথা বলার মৌলিক দক্ষতা থাকা প্রয়োজন। তবে ভালো খবর হলো - IELTS সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক নয়। শুধু ইংরেজিতে সহজ ভাবে কথা বলা, বোঝা ও নির্দেশনা অনুসরণ করতে পারলেই যথেষ্ট।
বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে কত সময় লাগে
বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে কানাডা যাতে ন্যূনতম প্রায় ১৯ ঘণ্টা থেকে শুরু করে ২২
ঘণ্টা পর্যন্ত সময় লেগে থাকে। তবে বিমানের বিরতির উপর ভিত্তি করে সময় কম বেশি
হতে পারে। যেমন - একবার বিরতি নিয়ে কানাডা পৌঁছায় এমন বিমানের সাহায্যে
বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে নূন্যতম প্রায় ২৪ ঘন্টা থেকে শুরু করে একদিন ৬ ঘন্টা
পর্যন্ত সময় লেগে থাকে। তবে একের অধিক বা দুইবার বিরতি নিয়ে কানাডা পৌঁছায় এমন
বিমানের সাহায্যে বাংলাদেশ থেকে কানাডাতে অন্যতম প্রায় একদিন নয় ঘন্টা থেকে
শুরু করে দুই দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
আরো পড়ুন ঃ দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে
সাধারণত বেসরকারি এজেন্সির ক্ষেত্রে কানাডা ভিসা খরচ তুলনামূলক বেশি হয়ে থাকে।
তবে বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে কানারা ভিসা তৈরি করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার
কর্তৃক লাইসেন্স প্রাপ্ত বা রেজিস্টার্ড এজেন্সির সাহায্য নিতে হবে এবং প্রতারক
থেকে সতর্ক থাকতে হবে ধন্যবাদ।
কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ কত
কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ কত তা নিচে বিস্তারিত জানব। উত্তর আমেরিকার
সমৃদ্ধ দেশ কানারা দশটি প্রদেশ ও তিনটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত। বাংলাদেশের অসংখ্য
শ্রমিক বর্তমানে কাজের উদ্দেশ্যে কানাডায় পাড়ি জমাচ্ছেন। কারণ কানাডায় বিভিন্ন
খাতে যেমন কৃষি, হোটেল রেস্টুরেন্ট, নির্মাণ, ফ্যাক্টরি ও স্বাস্থ্য খাতে কর্মীর
ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। প্রতিনিয়ত কানাডার বিভিন্ন কোম্পানি ও শিল্প প্রতিষ্ঠান
নতুন নতুন চাকরির সার্কুলার প্রকাশ করে থাকে, যেখানে দক্ষ ও আধা দক্ষ কর্মীরা
সহজেই আবেদন করতে পারেন। এসব সার্কুলার বিস্তারিত তথ্য কানাডা সরকারের অফিসিয়াল
ওয়েবসাইট ও কোম্পানির নিজস্ব পোর্টাল থেকে সংগ্রহ করা যায়। সাম্প্রতিক সময়ে
কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসার চাহিদা আগের তুলনা অনেক বেড়েছে।
এর ফলে ভিসা প্রক্রিয়ার খরচ ও কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে কানাড়ায়
ওয়ার্ক পারমিট বিষয়ে তৈরিতে নূন্যতম প্রায় ৪০ হাজার টাকা থেকে ৭০ হাজার টাকা
পর্যন্ত খরচ হচ্ছে। সরকারিভাবে আবেদন করলে খরচ তুলনামূলক কম হলেও প্রক্রিয়াটি
কিছুটা সময় সাপেক্ষ। সাধারণভাবে সরকারিভাবে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ
প্রায় ৬ লক্ষ টাকা থেকে ৭ লক্ষ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। এই খরচের মধ্যে আবেদন ফি,
বায়োমেট্রিক ফি, মেডিকেল টেস্ট, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ডকুমেন্ট ট্রান্সলেশন
ও ভ্রমণ খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকে।
অন্যদিকে, অনেকেই দ্রুত ও সহজ উপায়ে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন
রিকুরেটিং এজেন্সির সাহায্য নেন। বেসরকারিভাবে বা এজেন্সির মাধ্যমে কানাডা
ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করলে খরচ তুলনামূলক বেশি হয়। ৮ থেকে ৯ লক্ষ টাকা
পর্যন্ত খরচ হয়। তবে যদি পুরো প্রক্রিয়াটি যেমন চাকরির অফার, এল এম আই এ কোড,
ডকুমেন্ট প্রস্তুতি এবং টিকিটসহ সম্পন্ন সহায়তা নেয়া হয়, তাহলে বাজেট প্রায়
১০ লাখ থেকে ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এজেন্সি অনুযায়ী এই খরচ কিছুটা কম
বেশি হতে পারে।
তবে আবেদন করার আগে অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে যে, যেই এজেন্সির মাধ্যমে আপনি আবেদন
করছেন তারা সরকার অনুমদিত কি না। অনেক ভুয়া বা অনুমোদিত এজেন্সি প্রলোভন দেখে
অর্থ হাতিয়ে নেয়, তাই সাবধান থাকা জরুরি। আপনি চাইলে সরাসরি কানাডা সরকারের
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট IRCC থেকে নিজেই অনলাইনে আবেদন করতে পারেন, এতে খরচ কম হবে
এবং প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব।
সর্বোপরি বলা যায়, কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ নির্ভর করে আপনি কোন
পদ্ধতিতে আবেদন করছেন তার ওপর। সরকারিভাবে আবেদন করলে খরচ তুলনামূলক কম হলেও সময়
লাগে বেশি, আর বেসরকারিভাবে আবেদন করলে প্রক্রিয়ার দ্রুত হয় কিন্তু খরচ কিছুটা
বেশি পড়ে। সঠিক তথ্য যাচাই করে বজ্র প্রক্রিয়ায় আবেদন করায় নিরাপদ ও
বুদ্ধিমানের কাজ।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কিত FAQ
প্রশ্ন : কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কি?
উত্তর : কানাডায় বৈধভাবে কাজ করার জন্য অস্থায়ী ভিসা।
প্রশ্ন : আবেদন প্রক্রিয়াকরণে কত সময় লাগে?
উত্তর : ৮ থেকে ১৬ সপ্তাহ।
প্রশ্ন : ভিসা কি কত?
উত্তর : ১৫৫ CAD.
প্রশ্ন : বাংলাদেশেররা কোন খাতে কাজ পেতে পারে?
উত্তর : কৃষি, নির্মাণ, আইটি, স্বাস্থ্য সেবা, পরিবহন।
প্রশ্ন : কানাডা যেতে কত বয়স লাগে?
উত্তর : বর্তমানে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ক্ষেত্রে ন্যূনতম বয়স ২১ বছর এবং
স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে অন্যতম বয়স ১৮ বছর হতে হবে।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ থেকে কানাডা দূরত্ব কত?
উত্তর : বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে কানাডা দ্রুত প্রায় ১০,৯৯৪ কিলোমিটার।
প্রশ্ন : কানাডা যেতে হলে কি করতে হবে?
উত্তর : কানাডা যেতে হলে বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্যে অনুযায়ী
কানাডিয়ান ভিসা তৈরি করতে হবে।
লেখক এর শেষ মন্তব্য : কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করা বর্তমানে সহজ। কারণ সকল কিছু অনলাইনেই করতে
হয় এবং চাইলে আপনি নিজে নিজেই সেটা করতে পারবেন ঘরে বসেই। এছাড়া অনলাইনে বাইরে
অভিজ্ঞ কারো কাছ থেকে করে নিতে পারেন। যেহেতু কানাডিয়ান সরকার প্রায় কয়েক ১৪
লাখ এর মত কর্মী নিবেন এর জন্য যাদের যোগ্যতা আছে তারা অবশ্যই আবেদন করতে
পারবেন।
আজকের পোস্টটি পড়ে যদি আপনার উপকৃত লাগে, তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে
দিবেন। আর এ ধরনের আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকুন এবং ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই
কমেন্ট করে জানাবেন। আজকে এ পর্যন্তই। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। আল্লাহ হাফেজ🥰

নাক্ষোমা এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url