*/

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান আপনার ত্বকের জন্য

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আমরা অনেকেই ফর্সা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের সাবান ব্যবহার করে থাকি। ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি পড়ুন।

ফর্সা-হওয়ার-সবচেয়ে-ভালো-সাবান


ত্বক ফর্সা করার জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের সাবান পাওয়া যায়। তবে অবশ্যই সাবান ব্যবহার করার আগে ত্বকের ধরন সম্পর্কে বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের জন্য কোন সাবান ভালো হবে, সে সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে জানানোর চেষ্টা করব। 

পেজ সূচিপত্র : ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান 

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান 

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে অনেকেই গুগল -এ সার্চ করে থাকে। বর্তমানে বাজারে অনেক রকমের সাবান পাওয়া যায়। কিন্তু আমাদের ত্বকের জন্য কোন সাবান ভালো এবং কি কাজ করে সে সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর সাবানটি বেছে নিতে হবে। আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় তাহলে আপনাকে এক ধরনের সাবান ব্যবহার করতে হবে। আবার ত্বক যদি হয় শুষ্ক তাহলে আরেক ধরনের সাবান ব্যবহার করতে হবে। শুধু সাবান দিয়েই ফর্সা হওয়া যায় না, এজন্য আপনাকে সাবানের সঙ্গে সঙ্গে প্রাকৃতিক কিছু উপায় আছে সেগুলো পরিচর্যা করতে হবে ত্বকের ধরন অনুযায়ী। 

ফর্সা-হওয়ার-সবচেয়ে-ভালো-সাবান


প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে যেসব সাবান গুলো তৈরি করা হয় সাধারণত সেসব সাবান শুধু ত্বকে লাবণ্যতায় নিয়ে আসে না বরং ত্বককে পরিষ্কার হতে সাহায্য করে। এসব সাবান গুলোর মধ্যে রয়েছে লেবু সাবান একটি। ত্বকের জন্য কার্যকরী একটি উপাদান হলো লেবু  কেননা এতে ভিটামিন সি রয়েছে। তবে লেবু সরাসরি আপনি ত্বকে ব্যবহার করতে পারবেন না এতে ক্ষতি হবে আপনার ত্বকের। তাই আপনি যদি লেবু সাবান ব্যবহার করেন, তাহলে স্কিনের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে ফর্সা দেখাবে আপনার ত্বক এবং ধীরে ধীরে আপনার ত্বকে লাবণ্যতা ফিরবে সাথে ত্বক দাগ মুক্ত হবে। ত্বক ফর্সা হয় এমন জনপ্রিয় কিছু সাবানের নাম দেওয়া হল নিচে :

  • মুলতানি মাটির তৈরি সাবান : মুলতানি মাটি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির একটি অন্যতম উপাদান। এই সাবানটি যদি ব্যবহার করা হয়, তাহলে রোদে পোড়া ভাব যদি ত্বকে থাকে সেটা দূর হবে। 
  • লেবু সাবান : লেবু সাবান ব্যবহার করার ফলে ত্বক হয় পরিষ্কার এবং পাশাপাশি এটি দাগ মুক্ত হতে সাহায্য করে। 
  • জাফরান সাবান : জাফরান সাবানটি ত্বকের জন্য বেশ কার্যকরী একটি উপাদান। কেননা এটি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি তাই এই সাবানটির জনপ্রিয়তাও অনেক বেশি। সাধারণত ১০০% প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি হয় জাফরান সাবান। ত্বকের জন্য জাফরানের গুনাগুন অনেক উপকারী। 
  • মধু যুক্ত সাবান : মধু যুক্ত সাবান এটি ত্বকের জন্য অনেক  উপকার। এই সাবানটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি করা বলে ত্বক ফর্সা হওয়ার জন্য বেশ কার্যকরী। 

ফেসওয়াশ নাকি সাবান কোনটা ব্যবহার করবেন 

ফেসওয়াশ নাকি সাবান কোনটি ব্যবহার করলে ভালো হবে এটা অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে। ফেসওয়াশ এবং সাবান দুইটিই ত্বক পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এদের কাজের ধরন ভিন্ন ধরনের। ফেসওয়াশ ব্যবহার এর ফলে মুখের ময়লা, তেল খুব সহজে পরিষ্কার করে এবং ত্বককে শুষ্ক করে না। তাহলে যাদের ত্বক শুষ্ক তাদের জন্য ফেসওয়াশ ব্যবহার করা বেশি উপযোগী। আর সাবান একটু  শক্তিশালী হয়, যা মুখের পাশাপাশি শরীরের জন্যও ভালো।

তবে যাদের ত্বক শুষ্ক তারা সাবান ব্যবহার করলে ত্বক আরো খসখসে হতে পারে। আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয়, তাহলে সাবান দিয়ে ধোয়া ভালো হবে।  আর আপনার ত্বক যদি হয় শুষ্ক তাহলে ফেসওয়াশ ব্যবহার করাই উত্তম হবে। যার যার ত্বকের ধরন অনুযায়ী বেছে নিতে হবে যেকোনো একটি, যাতে ত্বক থাকে সুস্থ এবং সুন্দর।  সুতরাং আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন ফেসওয়াশ নাকি সাবান কোনটি ব্যবহার করা আপনার জন্য ভালো হবে। 

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে নিমপাতার সাবান 

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে নিমপাতার সাবান সবচেয়ে ভালো। কেননা বিভিন্ন ধরণের বৈশিষ্ট্য গুলো নিম পাতার ভিতরে থাকায় বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে ত্বককে। আপনি যদি নিয়মিত নিমপাতা ব্যবহার করেন তাহলে ত্বকের সংক্রমণ জনিত সমস্যা থেকে সমাধান পাবেন এবং ত্বক উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যজ্জ্বল হবে। নিমপাতা দিয়ে সাবান তৈরি করার জন্য প্রথমে নিম পাতা বেটে তার রস ছেকে নিন। তারপর সেই নিমের রস বিভিন্ন তেল (যেমন পাম তেল, নারকেল তেল ) এবং ক্ষার (সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড) ও পানির সাথে মিশিয়ে একটি সাবানের বেস তৈরি করতে হবে। 

এ মিশ্রণটি একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় রেখে সাবান তৈরি করা হয়। নিমপাতা প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায়। নিম পাতার সাবান যদি গোসলের সময় নিয়মিত ব্যবহার করেন তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং ত্বক মসৃণ ও সুন্দর দেখায়। 

সাবান দিয়ে মুখ ধোয়া কি নিরাপদ 

আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে মুখের ত্বক শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় বেশি সূক্ষ্ম এবং কোমল। তাই এমন সাবান ব্যবহার করা যাবে না যা ত্বকে জ্বালাতন করতে পারে এবং অন্যান্য সমস্যা যেমন শুষ্ক ত্বক, চুলকানি এবং ব্রেক আউট এর কারণ হতে পারে। শুধু সাবানই নয়, আপনি শরীর পরিষ্কার করার জন্য যা ব্যবহার করেন তা আপনার ত্বকের জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে। আমাদের সবার উচিত ত্বকের ময়লা ও জীবাণু মুক্ত রাখা। আমরা ত্বক পরিষ্কার রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের সাবান ব্যবহার করে ভুল করে থাকি। 

আরো পড়ুন ঃ

শরীরে সাবান ব্যবহার করা সাধারণ ব্যাপার কিন্তু সেই সব সাবান দিয়ে মুখ ধোয়া উচিত নয়। কেননা এতে আপনার ত্বক রুক্ষ এবং ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমাদের অবশ্যই বুঝেশুনে তারপরে সাবান ব্যবহার করা উচিত। মুখ প্রতিদিন সাবান দিয়ে ধোয়া যাবে না। একদিন বা দুইদিন পর পর মুখ পরিষ্কার করলেই হবে। সব সময় আমাদের খেয়াল রাখা দরকার, যাতে করে ত্বকে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জিনিস ব্যবহার না করা হয়।

প্রাকৃতিকভাবে বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার সাবান

প্রাকৃতিকভাবে বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার সাবান আমরা ঘরে বসেই খুব সহজেই তৈরি করে নিতে পারি। বাজারে যে সাবান পাওয়া যায় তাতে অনেক ক্ষার থাকে। কিন্তু আপনি যদি ঘরে তৈরি করেন তাহলে সাবানে ক্ষারের পরিমাণ একেবারেই থাকবে না। এতে করে যদি আপনি সাবানটি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বক হবে কোমল ও তুলতুল। 

আপনি শুধুমাত্র বেসনে কাঁচা দুধ ও পানি দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে নিন। তারপর সেটি শুকিয়ে সপ্তাহখানেক বাহিরে রেখে ব্যবহার করুন সাবানের মত অনায়াসে। এটি ব্যবহারের ফলে ধীরে ধীরে আপনার ত্বক টানটান হবে এবং সুন্দর দেখাবে। আপনি যদি প্রতিদিন মুখে বেসন দেন তাহলে যে উপকারগুলো পাবেন তা হলো :-

  • আপনার যদি মুখে কালো দাগ থাকে তাহলে তা দূর হবে। 
  • তৈলাক্ত ভাব যদি থাকে তাহলে তা দুর করবে। 
  • ত্বক মসৃণ করবে। 
  • মৃত কোষ এক্সফোলিয়েট করে। 
  • রোদে পোড়া টান অপসারণ করে। 

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভালো সাবান 

আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় এবং পাশাপাশি ব্রণের সমস্যা থাকে তাহলে আপনাকে ভালো সবার ব্যবহার করা উচিত। এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য কোন সাবান ভালো চলুন একটু আলোচনা করি। কসকো সাবান তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো। এই সাবান যদি আপনি ব্যবহার করেন তাহলে তৈলাক্ত ভাব দূর হবে পাশাপাশি এলার্জিজনিত সমস্যা থাকলে সেটাও দূর হবে। 

ফর্সা-হওয়ার-সবচেয়ে-ভালো-সাবান


তাছাড়া আপনার ত্বকে যদি ব্রণের সমস্যা থাকে তাহলে ব্যবহার করে দেখতে পারেন এই সাবান। এই কসকো সাবান বর্তমান সময়ে অনেক জনপ্রিয়, যা তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এই সাবানটি আপনি দিনে দুইবার ব্যবহার করতে পারেন। তৈলাক্ত ভাব দূর করে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও মসৃণ। 

শীতকালে কোন সাবান ভালো 

অন্যান্য সময়ের তুলনায় আমরা শীতকালে ত্বক নিয়ে একটু বেশি চিন্তিত থাকি। কারণ শীতকালে ত্বক অনেক ড্রাই ও শুষ্ক হয়ে যায়। আপনি যদি ড্রাই ও শুষ্ক ভাব দূর করতে চান তাহলে নিয়মিত লাইফবয়, ডেটল, কেয়া সাবান ব্যবহার করতে পারেন শীতকালে। আর আপনাদের ত্বকে যদি এলার্জি ভাব থাকে তাহলে কসমেটিক্স সাবান ব্যবহার করতে পারেন শীতকালে। আপনি যদি এইসব সাবান ব্যবহার করেন শীতকালে, তাহলে ত্বকে কোন সমস্যাই হবে না। আপনি নিশ্চিন্তে এগুলো ব্যবহার করতে পারেন। 

আরো পড়ুন ঃ

তাছাড়া শীতকালে আপনি যদি অন্য কোন সাবান ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সেগুলো বদলে নেওয়াই ভালো। অ্যালকোহল উপাদান আছে এমন সব সাবান শীতকালে ব্যবহার না করাই ভালো আপনার ত্বকের জন্য। সাবানের পাশাপাশি আপনি ভালো মানের বডি লোশন ব্যবহার করতে পারেন ত্বকের রুক্ষতার জন্য। 

ফর্সা হওয়ার সাবান ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক 

ফর্সা হওয়ার সাবান ব্যবহারের যেমন উপকার আছে, তেমনি এর ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। চলুন তাহলে জেনে নেই এর ক্ষতিকর দিকগুলো :

  • ত্বকে এলার্জি দেখা দিতে পারে : এমন অনেক ফর্সা হওয়ার সাবান রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করার সাথে সাথে ত্বকে এলার্জি বা জ্বালাপোড়া দেখা দেয়। যাদের ত্বকে এলার্জির সমস্যা রয়েছে তারা কেমিক্যাল যুক্ত ফর্সা হওয়ার সাবান ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
  • ত্বকের বার্ধক্য ত্বরান্বিত হয় : ফর্সা হওয়ার সাবানে রয়েছে অতিরিক্ত রাসায়নিক পদার্থ। তাই এটি ব্যবহারের ফলে ত্বকের অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। যারা সুস্থ ত্বক চান তারা এই সাবান ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। 

কাঁচা হলুদ এবং এলোভেরা দিয়ে সাবান তৈরি ও ব্যবহার 

কাঁচা হলুদ এবং এলোভেরা দিয়ে সাবান তৈরি করে ব্যবহার করা খুবই সহজ। এই সাবান প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক ফর্সা ও নরম করতে সাহায্য করে। প্রথমে একটু কাঁচা হলুদ ভালো করে ধুয়ে নিন, তারপর সেটির পেস্ট তৈরি করুন। এরপর এলোভেরা থেকে জেল বের করে নিন। একটি পাত্রের মধ্যে নারকেল তেল এবং এর মধ্যে পেস্ট এবং এলোভেরার জেল ভালো করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি যতক্ষণ না ঘন হবে ততক্ষণ পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। 

তারপর মিশ্রণটি একটি পাত্রের মধ্যে ঢেলে রেখে দিন। একদিন পর যখন সাবানটি যখন শক্ত হয়ে যাবে তখন কেটে নিন। এটি ব্যবহারের সময় সাবান দিয়ে ত্বক ভিজাতে হবে এবং যখন সাবানের ফেনা তৈরি হবে তখন ধীরে ধীরে ত্বকে ম্যাসাজ করতে থাকুন। তারপর সেটি দুই থেকে তিন মিনিট রেখে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি আপনি সপ্তাহে ৪-৫ দিন ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে আপনার ত্বক হবে মসৃণ, নরম এবং হলুদের কারণে ত্বকের দাগ এবং কালচে ভাব কমে আসবে।

লেখকের শেষ মন্তব্য : ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান

ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান বলতে অন্যকে বোঝাই যা আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী কাজ করে এবং প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে সাবান শুধু বাইরের যত্ন দিতে পারে, ভেতর থেকে সুস্থ ত্বকের জন্য আপনাকে প্রতিদিন সঠিক খাদ্য, পর্যাপ্ত পানি এবং নিয়মিত যত্ন নিতে হবে। 

ত্বককে ফর্সা করার জন্য কোন সাবানই জাদু করে না, কিন্তু আপনি যদি ধৈর্য ধরে সঠিক উপাদান যুক্ত সাবান প্রতিদিন ব্যবহার করেন, তাহলে ধীরে ধীরে নিজের ত্বকে পরিবর্তন দেখতে পাবেন। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হবেন। আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে বা পরিবারের অন্য সদস্যদের কাছে শেয়ার করবেন। এতক্ষন মনোযোগ দিয়ে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নাক্ষোমা এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url