ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর ৬০টি টিপস

ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে জানা আপনাদের প্রয়োজন। ব্লগিং হচ্ছে বর্তমানে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্লগাররা তাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করে থাকেন। তবে একটা বিষয় আপনি যদি শুধুমাত্র ভালো মানের কনটেন্ট তৈরি করেন তাহলে আপনার ব্লগ সফল হবে না। 

ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অর্গানিক-ভিজিটর

আপনার ওয়েবসাইটে যতক্ষণ পর্যন্ত অর্গানিক ভিজিটর আসবে না, আপনার কনটেন্টগুলো ততক্ষণ পর্যন্ত গুগলে র‌্যাংকিং করবে না। ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানো একটি বড় চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে যারা নতুন ব্লগার তাদের জন্য। কিভাবে ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটের বাড়ানোর উপায় এর ৬০ টি টিপস আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করব। 

পেজ সূচিপত্র : ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় 

ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় (১-৬০)

ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায়। যারা নতুন ব্লগার তাদের লক্ষ্য থাকতে হবে কিভাবে ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানো যায়। কেননা আপনি যাই করেন না কেন, আপনার ওয়েবসাইটে যদি ভিজিটরের সংখ্যা বৃদ্ধি না পাই তাহলে ভালো মানের ইনকাম করতে পারবেন না। তাই আপনাকে আগে জানতে হবে ওয়েবসাইটে কিভাবে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানো যায় সে সম্পর্কে। তো চলুন আজকে আমরা আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় তার ৬০টি টিপস। 
ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অর্গানিক-ভিজিটর
  1. নিখুঁত কিওয়ার্ড নির্বাচন করা : আপনার ওয়েবসাইটে ভালো মানের আর্টিকেল লিখুন না কেন, যদি এর সঠিক ব্যবহার না করেন তাহলে আপনার আর্টিকেল কেউই খুঁজে পাবে না। তাই যারা নতুন তাদের জন্য প্রথম কাজটি হল আপনাকে আগে নিখুঁতভাবে কিওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে।
  2. কনটেন্টের গুণগতমান এবং এর গভীরতা : আপনি যদি ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়াতে চান তাহলে শুধু সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করে কনটেন্ট লিখলেই হবে না, সাথে কনটেন্টের গভীরতা থাকতে হবে এবং এমন ভাবে আপনি আর্টিকেল লিখবেন যেন পাঠক পড়ে উপকৃত হয় এবং সেখানে সময় ব্যয় করে। ধরেন আপনি ৫৫০ থেকে ৭০০ এর মধ্যে কনটেন্ট লিখলেন, এই কনটেন্ট গুগলের চোখে ভালো কনটেন্ট হিসেবে বিবেচিত হবে না। আপনি যেই কিওয়ার্ড দিয়ে লেখা শুরু করবেন সেটার সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়ার চেষ্টা করবেন, তাহলে পাঠক একবার এখানে আসার পর অন্য কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। 
  3. টাইটেল ও সাবটাইটেল অপটিমাইজেশন : ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। গুগলে যখন মানুষ সার্চ করে তখন ভিজিটরদের নজর কাড়ার জন্য এটি সেরা মাধ্যম। আপনি যদি টাইটেল ও সাবটাইটেল সঠিকভাবে কিওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকেন তাহলে  সার্চ ইঞ্জিনে আপনার কন্টেন্ট প্রথমে চলে আসবে। এর ফলে আপনার ওয়েবসাইটে অনেক অর্গানিক ভিজিটর বাড়বে। আপনি যদি টাইটেলে যেমন - টিপস, গাইড ইত্যাদি ব্যবহার করেন তাহলে ওয়েবসাইটে ক্লিক সংখ্যা বাড়বে। 
  4. মেটা ডেসক্রিপশন করা : আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মেটা ডেসক্রিপশন। মেটা ডেসক্রিপশন বলতে পুরো কনটেন্টের সারাংশ যা কনটেন্টের বিষয়বস্তুকে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেইজে প্রদর্শিত করে। যার ফলে ভিজিটরদের ক্লিক সংখ্যা বাড়তে সাহায্য করে। তাই আপনাকে ভালোভাবে মূল তথ্যগুলো ডেসক্রিপশন এ লিখতে হবে যাতে করে ভিজিটরদের নজরে আসে এবং সেখানে তারা ক্লিক করে। 
  5. হেডিং ট্যাগ অপটিমাইজেশন করা : আপনার ওয়েবসাইটে এটি ভিজিটর বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যথাক্রমে হেডিং ট্যাগ গুলো h1, h2, h3 ইত্যাদি এগুলো ভিজিটরকে সহজে বুঝাতে সাহায্য করে।
  6. ইমেজ অপটিমাইজেশন : ইমেজ অপটিমাইজেশন আপনার ওয়েবসাইটের গতি বৃদ্ধি করে। এটি মূলত কনটেন্ট কে সার্চ ইঞ্জিনে নিয়ে আসে। আপনি যদি ইমেজ অপটিমাইজেশন করে থাকেন তাহলে তা লোডিং হ্রাস করে থাকে। অনেক সময় সাইটে দেখা যায় লোডিং নিতে তিন সেকেন্ডের বেশি সময় নেই, তাহলে ৫৬ শতাংশ ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইট ত্যাগ করবে। ওয়েব সাইটে ভিজিটর বাড়াতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে সঠিকভাবে ইমেজ অপটিমেশন করা গুরুত্বপূর্ণ। 
  7. ইন্টারনাল ও এক্সটার্নাল লিংক এর ব্যবহার : আপনি যদি আর্টিকেলের মধ্যে ইন্টারনাল লিংক ব্যবহার করেন তাহলে ভিজিটর বাড়তে সাহায্য করে। ভিজিটর বাড়াতে চাইলে আপনার জন্য এটি একটি কার্যকরী কৌশল। এক্সটার্নাল লিংকগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের সাথে বাহ্যিক কোন ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত করতে পারবেন। 
  8. ওয়ান পেজ SEO : ওয়ান পেজ SEO আর্টিকেল এর  মধ্যে সব দিকে ঠিকভাবে প্রয়োগ করতে হবে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো টাইটেল মেটা ডেসক্রিপশন এবং হেডিং ট্যাগ ইমেজ এরমধ্যে এল্টি ট্যাগ লিংকিং করতে হবে এবং আর্টিকেলে অবশ্যই ফোকাস কিওয়ার্ড এর সঠিক ব্যবহার করতে হবে। 
  9. মোবাইল ফ্রেন্ডলি ডিজাইন : বর্তমানে অনেক ভিজিটর আছে যারা মোবাইল থেকে ওয়েবসাইটের মধ্যে ব্রাউজ করেন। তাহলে আপনাকে ওয়েবসাইড এর জন্য মোবাইল ফ্রেন্ডলি করতে হবে। যদি আপনার মোবাইল ফ্রেন্ডলি না থাকে, তাহলে গুগল সেই সাইটকে বা ওয়েবসাইটকে রেংকিং থেকে বাদ দিতে পারে। 
  10. ভিডিও কনটেন্টে ব্যবহার করা এবং ইমেজ SEO : ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটের বাড়ানোর উপায় জন্য ইমেজকে সঠিকভাবে SEO করতে হবে। প্রত্যেকটা ইমেজের মধ্যে এলটি ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে যেন গুগল খুব সহজেই বুঝতে পারে কি বিষয়ে ইমেজ। একইভাবে যদি ভিডিও কনটেন্ট থাকে তাহলে ওয়েবসাইটের বোর্ডে ভিজিটর থাকবে বেশি সময় ধরে। ইউটিউবে নিজের ভিডিও বানিয়ে ব্লগে দেন তাহলে গুগল আপনাকে বিশ্বাস করবে। এগুলো যদি আপনি অনুসরণ করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। 
  11. সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটে ব্লককে প্রমোট করা : আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটে আপনার ওয়েবসাইট কে প্রমোট করতে হবে। যেমন - ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব  ইত্যাদি এসবে আপনার পোস্টগুলি প্রতিদিন শেয়ার করতে পারেন। আবার আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্ট এর সাথে মিল রেখে পেজ এবং গ্রুপ ও খুলতে পারেন। এতে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়তে সাহায্য করবে। 
  12. ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক বৃদ্ধি : ওয়েবসাইটের মধ্যে ব্যাকলিংক বৃদ্ধি করতে হবে। আপনার সাইটের র‌্যাংক বৃদ্ধি করতে ব্যাকলিংক খুবই সহায়ক করে। সহজ ভাবে বলতে গেলে আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি ব্যাকলিংক থাকবে, আপনার পেজ র‌্যাংক ততো বৃদ্ধি পাবে।
  13. নিয়মিত পোস্ট করা : আপনার ওয়েবসাইটে ডিজিটাল বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন পোস্ট করতে হবে। আপনি যদি প্রতিদিন পোস্ট করতে না পারেন,  তাহলে আপনার ওয়েবসাইট যেসব ভিজিটররা পছন্দ করত এবং নিয়মিত ওয়েবসাইট ভিজিট করত সেসব কিছু সংখ্যক ভিজিটর আপনি হারাবেন। এছাড়াও আপনার ওয়েবসাইটে আর্টিকেলগুলো যেন ভাল মানের হয়, কেননা অনেক লোকজন নিম্নমানের কিছু পছন্দ করেন না। আপনার ওয়েবসাইটকে যদি কোন ভিজিটর উপকারী হিসেবে নেই তাহলে তারা আবার আপনার সাইটে ফিরে আসবে। এছাড়াও আপনি যদি নিয়মিত পোস্ট করেন তাহলে আপনার পোস্টগুলো দ্রুত ইনডেক্স হয়ে যাবে সার্চ ইঞ্জিনে। 
  14. ব্লগ সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করা : ব্লগ সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করা। পুরো বিশ্বজুড়ে রয়েছে ওয়েবের অনেক তথ্যের ভান্ডার। অনেক তথ্যের মধ্যে থেকে ভিজিটররা নির্দিষ্ট কোন তথ্য খুঁজে পাওয়ার জন্য তারা সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্য নেই। সার্চ করার পরে প্রথম পেজে সেই সম্পর্কে তথ্য থাকবে যাদের ওয়েবসাইট সার্চ  ইঞ্জিনটিতে সাবমিট করা হয়েছে। তাহলে আপনি বুঝতেই পারছেন সার্চ রেজাল্ট করে যদি আপনার পেজ প্রথমে থাকে তাহলে আপনার ভিজিটরের অভাব হবে না। 
  15. ভিডিও মার্কেটিং করা : ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য বর্তমানে ভিডিও মার্কেটিং একটি সেরা মাধ্যম। বর্তমান যুগে এমন কোন লোক নেই যে তারা ইউটিউব ব্যবহার করে না। তাহলে আপনি আর্টিকেলের ওপর ভিত্তি করে ভিডিও তৈরি করবেন এবং সেগুলো ইউটিউবে আপলোড করে দিবেন। তারপর নিচে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিবেন। আশা করা যায় এতে আপনার ভিজিটরের অভাব হবে না। ইউটিউব ছাড়াও আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে ভিডিওগুলো শেয়ার করতে পারেন। কেননা সেখান থেকেও আপনার ভিজিটর পেতে সাহায্য করবে। 
  16. ইয়াহু আ্যনসার : আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনতে চান, তাহলে ইয়াহু আ্যনসার আপনার জন্য খুবই কার্যকরী একটি উপায়। এই ইয়াহু আ্যনসার সাইটে এসে যদি আপনি প্রশ্ন করেন এবং উত্তর দেয়ার মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেন তাহলে আপনার ভিজিটরের অভাব হবে না। আপনি যখন ইয়াহু আ্যনসার এ প্রশ্নের উত্তর দিবেন তখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটের লিংক সেখানে দিয়ে দিতে পারেন। তাহলে আপনার ওয়েবসাইডেও ভিজিটর আসতে শুরু করবে। 
  17. ধারাবাহিকতা এবং এনালাইসিস  : ওয়েবসাইটের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ধৈর্য ধরা এবং ধারাবাহিকতা বজায় রাখা। এসিও মানে রাতারাতি ফলাফল নয় বরং আপনাকে ধৈর্য রাখতে হবে। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে মানসম্মত ধারাবাহিকভাবে কনটেন্ট লিখতে থাকেন এবং গুগল এনালাইসিস ব্যবহার করে কনটেন্ট তৈরি করেন তাহলে ওয়েব সাইটে ভিজিটর বাড়ার সম্ভাবনা বেশি। 
  18. ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন : আপনাকে আর্টিকেলে ফোকাস কিওয়ার্ড নিয়ম অনুযায়ী বসাতে হবে। কেননা আর্টিকেলের মধ্যে মূল আকর্ষণ হল ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার করা। 
  19. SEO অপটিমাইজেশন নিয়মিত আপডেট করুন : SEO অপটিমাইজেশন নিয়মিত আপডেট করতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট এর মধ্যে সঠিক SEO প্রয়োগ করতে হবে। আপনার আর্টিকেলে টাইটেল সাবটাইটেল এবং মেটা ডেসক্রিপশনে সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে ভুলে যাবেন না। 
  20. উচ্চমানের কনটেন্ট তৈরি করুন : আপনার ওয়েবসাইটে যদি ভিজিটর বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে উচ্চ মানের কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। যে কনটেন্টে থাকবে আকর্ষণীয় তথ্যপূর্ণ এবং পাঠকদের প্রয়োজন মেটানো হয় তাহলে ভিজিটর বেশি আসবে। 
  21. লোডিং স্পিড উন্নত করুন : অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর জন্য ব্লগে লোডিং স্পিড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যদি আপনার ওয়েবসাইট পেজটি স্লো লোড নেই তাহলে ভিজিটর সেখান থেকে চলে যাবে। আপনার ব্লগের লোডিং টাইম যদি কমাতে চান তাহলে বিভিন্ন টেকনিক ব্যবহার করতে পারেন। 
  22. সঠিক ইউজার এক্সপেরিয়েন্স প্রদান করুন : ওয়েবসাইটের অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর জন্য একটি ভালো ইউজার এক্সপেরিয়েন্স অপরিহার্য। ব্লগের ডিজাইন সহজ হওয়া প্রয়োজন যাতে পাঠক সহজেই প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পেতে পারে। 
  23. ইমেইল মার্কেটিং : বর্তমানে মার্কেটিং জনপ্রিয় আরেকটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে। বর্তমানে এখনো অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন তথ্য পাওয়ার জন্য ইমেইল চেক করেন। তাহলে আপনি মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সম্ভাব্য ব্যবহারকারীদের সাইটে কনটেন্টের লিংকসহ ইমেইল করতে পারেন। এই ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে অনেক ভিজিটর পেতে পারেন। 
  24. ফোরাম পোস্টিং : এখনো এমন কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে ফোরাম পোস্টিং এর সুবিধা আছে। অনেকে রয়েছে যারা তাদের অজানা বিষয়ে প্রশ্ন করে এসব সাইটে গিয়ে, সেসব প্রশ্নের উত্তর অন্য ব্যবহারকারীদের কেউ না কেউ দিয়ে দেয়। সে ক্ষেত্রে আপনি যেটা করতে পারবেন সেটি হলো আপনার কনটেন্টের সাথে রিলেটেড প্রশ্ন খুঁজে বের করুন। তারপর প্রশ্নের উত্তর ঘরে গিয়ে উত্তরের সঙ্গে সঙ্গে নিজের সাইডে প্রকাশিত কনটেন্ট এর লিংক দিয়ে দিন। ওই সাইটের প্রত্যক ইউজাররা সম্পূর্ণ উত্তরটি পেতে আপনার লিঙ্কে প্রবেশ করবে এবং এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতে পারবেন। 
  25. গেস্ট পোস্টিং করা : গেস্ট পোস্টিং হলো অন্য কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগে অতিথি লেখক হিসেবে আপনার নিজের লেখা আর্টিকেল প্রকাশ করা। অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে সেখানে আপনাকে কন্টেন্ট শেয়ার করতে, পোস্ট করতে এবং কনটেন্ট থেকে লিংক দিতে হবে। সেই সব সাইটগুলো আপনাকে খুঁজে নিয়ে আপনি যদি চান সাইটের জন্য গিয়ে পোস্টিং করে প্রচুর অর্গানিক ভিজিটর পেতে পারবেন। 
  26. ব্লক কমেন্টিং : কিছু কিছু সাইট আছে যেখানে আপনি যদি চান তাহলে কমেন্ট সেকশনে গিয়ে নিজের ওয়েবসাইট শেয়ার করতে পারেন। এটাকেই মূলত ব্লগ কমেন্টিং বলা হয়। আপনি যদি চান সুন্দর করে কমেন্টের মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত করার পর কমেন্ট করে ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনতে পারেন সহজেই।
  27. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন : আপনি যদি ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়াতে চান তাহলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন একটি অন্যতম মাধ্যম। সার্চ ইঞ্জিন  গুলোতে যখন কেউ কিছু সার্চ করে তখন যদি সার্চ লিস্টে আপনার ওয়েবসাইটটি খুঁজে পাই এবং সেখানে যদি ক্লিক করে তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে ঢুকে পড়বে। ওয়েবসাইটকে সার্চ রেজাল্টের উপরে নিয়ে আসার কাজটি হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (seo) এর মূল কাজ।
  28. ওয়েবসাইট স্পিড : সার্চ ইঞ্জিনে রেঙ্ক করানোর জন্য আপনার ওয়েবসাইটের স্পিড থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  যেই সকল ওয়েবসাইটের স্পিড বেশি গুগল সর্বদা এই ওয়েবসাইটকে সর্বদা রেঙ্ক এর জন্য এগিয়ে রাখে।স্পিড যদি ভালো হয় আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ার সম্ভাবনা বেশি।  
  29. মুখে মুখে প্রচার করুন : আপনার পরিবারের মানুষজন বা আশেপাশের মানুষদের সাথে যখন কথা বলেন তখন বেশ কয়েকবার ওয়েবসাইটের নাম নিন। তাদের কে বলবেন আপনার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে। এতে করে আপনার ওয়েবসাইট গুলো গুগলের রেঙ্ক বাড়াতে সাহায্য করবে এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পোস্টারিং করতে পারেন। এ উপায় গুলো অবলম্বন করলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর পেতে পারেন।
  30. পর্যবেক্ষণ : ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে আপনাকে ওয়েব এনালাইটিকস (Web Analytics) ব্যবহার করা আপনার জন্য প্রয়োজনীয় একটি পদক্ষেপ। Google Analytics এর মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কোথায় থেকে বা কোন দেশ থেকে ভিজিটর আসে, তারা কোন পেজে বেশি যান, কোন কনটেন্টে তাদের আগ্রহ বেশি, কত সময় ধরে থাকেন ওয়েবসাইটে আপনি ইত্যাদি আরো অনেক কিছুই জানতে পারবে না এর মাধ্যমে। 
  31. পেইড মার্কেটিং করা : গুগলে পেইড সার্ভিস হলো একটি 'Google Ads'. আপনার ওয়েবসাইটে যদি বিজ্ঞাপন দিতে চান তাহলে সেটা দিতে পারবেন। আপনি যদি google ads ঠিকভাবে ওয়েবসাইটে সেট করতে পারেন তাহলে অবশ্যই ১০০% সফলতা পাবেন।
  32. প্রেস রিলিজ লেখা : আপনার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর আনার জন্য প্রেস রিলিজ অনেক ভূমিকা পালন করে। প্রেস রিলিজ ভিজিটর আনার জন্য কয়েকভাবে কাজ করে থাকে। তার মধ্যে একটি সেরা মাধ্যম হলো যারা ভিজিট করেন তাদেরকে টার্গেট করে সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করা। আপনি অন্তত মাসে দুইটা প্রেস রিলিজ লিখতে পারেন। তাহলে আশা করা যায় আপনার সাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি পাবে।
  33. ডিরেক্টলি সাবমিশন করা : আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ডিরেক্টলি সাবমিশন করার মাধ্যমে ভিজিটর বৃদ্ধি করতে পারেন। ভালো যে পেজ রেঙ্ক হয়েছে এরকম ডিরেক্টলি সাবমিশন সাইটে আপনি কাজটি করলে ভালো ফলাফল পেতে পারেন।  সবকিছু যদি আপনি সঠিকভাবে করেন এটিও আপনার সাইটে ভিজিটর বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে। 
  34. ইউটিউব এর মাধ্যমে : আপনার যদি ব্লক ওয়েবসাইট থাকে তাহলে আপনি সেটির সাথে নতুন একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারেন ওয়েবসাইটের নামে। তারপর আপনি আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেলের ওপর ভিডিও তৈরি করুন ইউটিউবের জন্য। এবং সেই ভিডিও ডেসক্রিপশন বক্সে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিন বা আপনার ভিডিওর ভিউয়ারদের কে বলুন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার জন্য। এভাবে আপনি করতে থাকলে ওয়েবসাইটে ভিজিটর ধীরে ধীরে বাড়বে এবং আপনার ওয়েবসাইট জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। 
  35. বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে : বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে নতুন ব্লগ ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য এটি একটি অন্যতম মাধ্যম। এই উপায়ে আপনাকে কিছু টাকা খরচ করে আপনার ওয়েবসাইটে বেশি পরিমাণে দর্শক আনতে পারবেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে বিজ্ঞাপন চালানোর জন্য আপনার কিছু জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। 
  36. পুশ নোটিফিকেশন এর মাধ্যমে : আমরা অনেকেই জানি পুুশ নোটিফিকেশন কি । কিন্তু এই পুুুশ নোটিফিকেশন কিভাবে ব্যবহার করতে হয় সঠিকভাবে আমরা জানি না। আমরা যদি এর সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারি তাহলে এই পুশ নোটিফিকেশন এর দ্বারা যতগুলো ওয়েবসাইট আছে সেগুলো প্রায় মাসে দুই থেকে আড়াই লাখ ভিজিটর আনতে পারে। কেননা তারা পুশ নোটিফিকেশন সিস্টেমটি তাদের ওয়েবসাইটটিতে সঠিকভাবে লাগিয়ে রেখেছে। 
  37. পিন্টারেস্ট : আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য পিন্টারেস্ট কতটা জনপ্রিয় আপনি চিন্তা করতে পারবেন না। অনেকেই ভাবে পিন্টারেস্ট এর মাধ্যমে শুধুমাত্র ফটো বিজনেস এ সকল কাজে ব্যবহার হয়। আপনি যদি এ সকল কাজের পাশাপাশি টেকনিক খাটিয়ে ব্লগের ভিজিটর আনতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে প্রিন্টারেস্ট অফ সাইটে প্রবেশ করতে হবে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য। তারপর আপনার ওয়েবসাইটের নামে প্রিন্টারেস্ট প্রোফাইল থেকে কন্টিনিউ ব্লগ পোস্টগুলি কপি করে সেগুলো আবার এখানে পেস্ট করে আপনার লিংক দিতে পারেন। তাহলে আপনি দেখতে পাবেন আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর পিন্টারেস্ট থেকে কি পরিমান আসছে। 
  38. গুগল নিউজ থেকে ট্রাফিক : আপনি যদি চান গুগল নিউজ এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনতে তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি ইন্টারন্যাশনাল মানের হতে হবে। আপনি যদি ওয়েবসাইটটি সাবমিট করেন এবং সঠিকভাবে কাজ করেন তাহলে আশা করা যায় আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল গুলি মানুষের সামনে প্রদর্শন করবে এবং এখান থেকে কিন্তু আপনি ধারণার বাইরেও ট্রাফিক জেনারেট করতে পারবেন। 
  39. গুগল ওয়েব স্টোরি থেকে ট্রাফিক : ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের জন্য গুগল ওয়েব স্টোরি তৈরি করা অনেক সহজ। কেননা আপনি প্লাগিন এর মাধ্যমেই একটি ওয়েব স্টোরি তৈরি করতে পারবেন। আপনি যদি সবকিছু সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার স্টোরি গুলি মানুষের সামনে প্রদর্শন করবে। আরো ক্লিয়ার হওয়ার জন্য আপনি ইউটিউবে ভিডিও দেখে নিতে পারেন, সবকিছু টেক্সটের মাধ্যমে বোঝানো সম্ভব হয় না অনেক সময়। তারপর আপনি আপনার ওয়েবসাইটে স্টোরি তৈরি করতে পারেন এবং সেগুলি গুগল ইনডেক্স করতে পারেন তাহলে দেখতে পারবেন আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটরের বন্যা হয়ে যাবে। 
  40. গুগল মাই বিজনেস থেকে : আপনার যদি একটি নতুন ওয়েবসাইট থাকে, তাহলে সেই ওয়েবসাইট কে গুগল মাই বিজনেস এর সাথে যুক্ত করতে পারেন। যুক্ত করার পর আপনি ওয়েবসাইটে যেগুলো পোস্ট করবেন, সেগুলো ইউআরএল কপি করে এবং টাইটেল দিয়ে গুগল মাই বিজনেসে পোস্ট করবেন। আশা করছি আপনি যদি এই অবলম্বনটি ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর পাবেন। 
  41. ভিজ্যুয়াল উপাদান : আপনার ওয়েবসাইটে ছবি এবং ভিডিও ব্যবহার করে কনটেন্টকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলুন। এতে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটরের সংখ্যা বেশি বাড়বে। 
  42. সোশ্যাল শেয়ারিং বাটন : আপনার ওয়েবসাইটে  সোশ্যাল শেয়ারিং বাটন যুক্ত করুন, যাতে পাঠকরা খুব সহজেই পোস্ট শেয়ার করতে পারে। এভাবেও ভিজিটর বাড়ানো যায়। 
  43. অন্যান্য ব্লগারের সাথে যুক্ত হন : আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়াতে চান, তাহলে আপনি আপনার আর্টিকেলের বিষয়বস্তুর সাথে প্রাসঙ্গিক অন্যান্য ব্লগারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। 
  44. পাঠকদের সাথে যোগাযোগ : আপনি যদি ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়াতে চান, তাহলে আপনার পোস্টে পাঠকদের কমেন্ট করতে উৎসাহিত করুন এবং তাদের মন্তব্যের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করুন। 
  45. ওয়েবসাইট রেস্পন্সিভ ডিজাইন করা : আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বানাতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ওয়েবসাইটটি রেসপন্সিভ ডিজাইন করতে হবে। কেননা অনেকেই প্রশ্ন করে, ওয়েবসাইট রেসপন্সিভ ডিজাইন করা কি? একদম সহজভাবে বলতে গেলে, ওয়েবসাইট রেসপন্সিভ বা ইউজার ফ্রেন্ডলি হচ্ছে ভিজিটরদের পছন্দমত আর্টিকেল লিখতে হবে। যেন ওয়েবসাইটের আর্টিকেলগুলো খুব সহজেই ভিজিটররা পড়তে পারে। এভাবে আপনি নিয়মিত রেস্পন্সিভ পোস্ট করলে ভিজিটর বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। 
  46. ব্লগে কমেন্ট করা : ব্লগে কমেন্ট করে ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়ানোর একটি সেরা মাধ্যম। ব্লগ কমেন্ট হলো আপনার ওয়েবসাইটের সাথে কোন ওয়েবসাইটের মিল রেখে তাদের কমেন্ট বক্সে আপনার ওয়েবসাইট লিংক দিতে পারেন। এতে করে আপনার পোস্ট সম্পর্কে জানতে পারবে ওই ওয়েবসাইটের ভিজিটর গুলো। এবং সেখান থেকে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসতে শুরু করবে। 
  47. ডেটা এনালাইসিস করা : ভিজিটর বাড়ানোর জন্য ডেটা এনালাইসিস একটি সেরা মাধ্যম। ওয়েবসাইটের ডেটা এনালাইসিস এর মাধ্যমে ভিজিট সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। আপনি ডেটা এনালাইসিস করে ওয়েবসাইট এ কনটেন্ট পোস্ট করতে পারেন। মনে রাখতে হবে যে সময় ভিজিটর বেশি থাকে সে সময় আপনি পোস্ট করতে পারেন। এতে করে আপনার ভিজিটর বাড়বে এবং রিচ বাড়বে। 
  48. বাউন্স রেট এর ক্ষেত্রে যত্নশীল হওয়া : আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়াতে চাইলে বাউন্স রেট এর ক্ষেত্রে যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন। বাউন্সের রেট আপনার ওয়েবসাইটে  যত কম হবে তত ভিজিটর হবে আপনার ওয়েবসাইটে।
  49. অলটার টেক্সট অপটিমাইজেশন : আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য অল্টার টেক্সট অপটিমাইজেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কেননা এটি আপনার ইমেজের বিষয়বস্তু ও উদ্দেশ্য বোঝাতে সহায়তা করে। 
  50. এংকর ট্যাগ অপটিমাইজেশন : ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত একটি কার্যকর মাধ্যম হলো  এংকর ট্যাগ অপটিমাইজেশন। এংকর ট্যাগ মূলত  হাইপারলিঙ্কের টেক্সট ব্যবহারকারীদের কে অন্য পেজে বা ওয়েবসাইটে নিয়ে যায়। 
  51. ইউ আর এল অপটিমাইজেশন : ইউ আর এল অপটিমাইজেশন হলো প্রতিটা ওয়েবসাইটের পেজের জন্য নির্দিষ্ট এবং স্থায়ী ইউআরএল বা লিংক। ইউ আর এল অপটিমাইজেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটি ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতে সরাসরি প্রভাব ফেলে। 

ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর কি 

ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন। অর্গানিক ভিজিটর বলতে যারা গুগলে কিছু লিখে সার্চ করে আপনার যদি সেই সম্পর্কে কোন কনটেন্ট থাকে, তাহলে তারা খুঁজে পাবে এবং আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবে। এভাবে যখন আপনার ওয়েবসাইটে অনেক ভিজিটর আসবে, তখন আপনার অনেক ইনকাম শুরু হবে। 
ব্লগার-ওয়েবসাইটে-অর্গানিক-ভিজিটর



এমন কিছু ভিজিটর আছে যারা প্রতিদিন গুগলে সার্চ করে বিভিন্ন তথ্য জানতে চাই, আপনার যদি সেই সম্পর্কে কোন কনটেন্ট লিখা থাকে তাহলে তারা সেখানে ক্লিক করবে এবং আপনার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আসবে। এভাবে যখন প্রতিদিন অনেক ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে আসবে, তখন সেখান থেকে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

লেখকের শেষ মন্তব্য : ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় 

ব্লগার ওয়েবসাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে এই আর্টিকেল থেকে আশা করি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। অর্গানিক ভিজিটর বাড়ানোর ৬০ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনার যদি ওয়েবসাইট থাকে তাহলে এই উপায়গুলো অনুসরণ করে আপনার ওয়েবসাইটে ডিজিটাল বাড়িয়ে নিতে পারবেন। 

আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন। তাহলে আপনার বন্ধু ও পরিবারের সাথে শেয়ার করে দিন। তারাও যেন উপকৃত পায় এই আর্টিকেলটি পড়ে। এতক্ষন মনোযোগ সহকারে এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন  আল্লাহ হাফেজ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নাক্ষোমা এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url