*/

বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে - ভিসা খরচসহ বিস্তারিত

বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে জানতে চান? এখানে ভিসা খরচ, ওয়ার্ক পারমিট খরচ, কাজের চাহিদা, বেতন, বয়স, বাংলাদেশ টাকার রেট সহ যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন। 
বাহরাইন-যেতে-কত-টাকা-লাগে


বর্তমানে মানুষ প্রবাসে যাওয়ার জন্য খুবই আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রবাসে যাওয়ার জন্য মানুষ বিভিন্ন দেশে প্রতিনিয়ত গিয়ে থাকেন। বাহরাইন ইউরোপ মহাদেশের একটি পরিচ্ছন্ন রাষ্ট্র। বিশ্বের উন্নত দেশের মধ্যে বাহরাইন অন্যতম একটি দেশ। যারা বাহরাইন যেতে চান তাদের জন্য যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে আলোচনা করব আজকের পোস্টে।

পেজ সূচিপত্র : বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে 

বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে 

বাহারাইন যেতে কত টাকা লাগে? যারা বাহরাইন যেতে আগ্রহী তাদের জন্য এটি একটি কমন প্রশ্ন। কারণ বাহরাইন যেতে কত টাকা খরচ হবে সেটা জানার খুবই প্রয়োজনীয়। বাহরাইন যেতে কত টাকা খরচ হবে এটা বলা একটা কঠিন, তবে ধারণা দেওয়া যাবে। কারণ বিভিন্ন সময় এবং ভিসার উপর নির্ভর করে বাহরাইন যাওয়ার খরচ কম বেশি হতে পারে। এজন্য আপনাদেরকে কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে। যেমন -
  • ভিসার ধরণ অনুযায়ী বাহরাইন যাওয়ার খরচ আলাদা হয়  
  • আপনি যে এজেন্সির মাধ্যমে যাবেন তার উপর নির্ভর করেও খরচ কম বেশি হতে পারে
  • আপনি যদি নিজে থেকে নিজের আত্মীয়-স্বজন বা পরিচিত কারো মাধ্যমে যান সে ক্ষেত্রে আপনার তুলনামূলক কম খরচ হবে। 
আপনি যদি বাহরাইন সাধারণ কাজের জন্য ভিসা নিয়ে যান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ৪ থেকে ৬ লক্ষ টাকা খরচ হবে। আবার আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে যান সে ক্ষেত্রে আপনার ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। আর যদি আপনি আপনার কোন পরিচিত বা আত্মীয়র মাধ্যমে যান সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ আরো কম হতে পারে। তবে বাহরাইন যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে যে আপনি কোন কাজের জন্য সেখানে যেতে চাচ্ছেন। 

কারণ বাহরাইন যাওয়ার পূর্বে আপনি যদি ঠিক করে নেন যে আপনি কোন কাজের জন্য সেখানে যাচ্ছেন, তাহলে আপনি বাহরাইন যাওয়ার ভিসার সঠিক খরচ হিসাব জানতে পারবেন। আর আপনি যদি দক্ষ হয়ে বাহরাইন যান, তাহলে আপনার কাজ পেতে সুবিধা হবে এবং বেতনের পরিমাণ বেশি হবে। তাই বাহরাইন যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনি সেখানে গিয়ে কি কাজ করতে চান সেটা ঠিক করে নিন এবং সেই বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করুন। 

বাহরাইনে ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় 

বাহরাইনে ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় জেনে নিব। আপনাদেরকে ভিসা পাওয়ার জন্য কিছু নিয়ম অবলম্বন করতে হবে। আগে ভাবতে হবে আপনি কোন ভিসা চান। মানে অনেকেই আছে পড়াশোনার জন্য যেতে চাই, সেটা অবশ্যই আলাদা ব্যাপার। বাংলাদেশের দুই মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করে থাকে। প্রথমত সরকারি আর পরেরটা বেসরকারিভাবে যাওয়া যায়। সরকারিভাবে গেলে আপনাকে বোয়েসেলের মাধ্যমে নিয়োগ হয়ে যেতে হবে। আর সরকারিভাবে গেলে অল্প খরচে যাওয়া যেতে পারে। সেখানে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে থাকে। 
সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলে আপনি সহজেই আবেদন করতে পারবেন। আর তাছাড়া বিভিন্ন এজেন্সি আছে তারা বিভিন্ন মাধ্যমে ভিসা দিয়ে থাকে। এদের মাধ্যমে গেলে আপনার খরচ তুলনামূলক বেশি পড়বে। তাদের কাছে আপনার বিভিন্ন কাগজ জমা দিতে হবে, পরে তারা কাগজপত্র দেখে ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। তবে বেসরকারি মাধ্যমে দালাল বেশি থাকে। এজন্য আপনাকে সতর্কতা মেনে কাজ করতে হবে। আপনাকে ভিসার আগে দেখতে হবে কোন কাজে যাচ্ছেন। কোন কাজের বেতন কত দিবে। আপনার ভিসার মেয়াদ ঠিক আছে কিনা। এই সব কিছু মিলিয়ে দেখে ভিসা নিলে ভালো হবে মনে বলে আমি মনে করি। 

বাহরাইনে কোন কাজের চাহিদা বেশি 

আপনি যদি বাহরাইন যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে যে বাহরাইন কোন কাজের চাহিদা বেশি। বাহারাইনে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। আপনি যদি বাহরাইন যেতে চান তাহলে কাজের চাহিদা অনুযায়ী ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বা কাজের ভিসাতে যেতে পারবেন। আপনি বাহারাইন ভিসার জন্য আবেদন ঘরে বসে অনলাইনে করতে পারবেন। তবে আপনাকে অবশ্যই শিওর হয়ে নিতে হবে যে আপনি কোন কাজের জন্য বাহারাইন যেতে ইচ্ছুক। 

কারণ যেসব কাজের জন্য চাহিদা বেশি সেই কাজগুলোকে যদি আপনি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনি যাওয়ার পর পরে ভাল বেতনে কাজ পেয়ে যাবেন। কারণ সেখানকার সরকার সবসময় দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতাকে মূল্যায়ন করে থাকে। তাই আপনি বাহরাইন যাওয়ার আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই ঠিক করে নেবেন যে আপনি কোন কাজে বাহরাইন যেতে চান এবং কোন কাজের বেতন কেমন হয়ে থাকে। যে কাজগুলোর চাহিদা বাহরাইন সবথেকে বেশি তা উল্লেখ করা হলো -
  • কনস্ট্রাকশন 
  • মেকানিক্যাল 
  • ইলেকট্রিশিয়ান 
  • ড্রাইভার 
  • রোড ক্লিনার 
  • শপিং মলের কাজ 
  • গ্লাস ক্লিনার 
  • কৃষিকাজ 
  • হোটেল ম্যানেজমেন্ট এর কাজ 
  • হোটেল রুম সার্ভিস কাজ 
  • শিল্প মজুরের কাজ 
  • অফিসের কাজ 
  • বাসা বাড়ির কাজ ইত্যাদি 

বাহরাইনে কোন কাজের বেতন বেশি 

আপনি যদি বাহরাইন যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে যে বাহরাইন কোন কাজের বেতন বেশি। বিশ্বের মধ্যে উন্নত এবং পরিচ্ছন্ন একটি দেশ। তাই বাইরে বাহারাইন যাওয়ার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই আপনার চাহিদা অনুযায়ী কাজের উপর দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। কারণ আপনার দক্ষতা থাকলে আপনি বেশি বেতনের কাজ সহজেই পেয়ে যাবেন। দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা ছাড়া বেশি বেতনের কাজ পাওয়া খুব কঠিন। বাহরাইনের বেশি বেতনের কাজের মধ্যে কিছু কাজ হল -
  • ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ 
  • কনস্ট্রাকশন এর কাজ
  • মেকানিক্যাল এর কাজ
অন্যান্য কাজের তুলনায় এই কাজগুলোর বেতন অনেকটা বেশি। তবে আপনার দক্ষতার উপর কাজের বেতন আরো বেশি পরিমাণ হতে পারে। সাধারণত এসব কাজে মাসে ৮০০ থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব। যা বাংলাদেশী টাকায় ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তাই বাহরাইন যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনি যে কাজটি করতে ইচ্ছুক সেই কাজের উপরে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। 

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বাহরাইন যেতে খরচ কত 

ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় বাহরাইন যেতে চাইলে খরচ পড়বে ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা। এ সকল খরচের মধ্যে রয়েছে এজেন্সি ফি, বিমান টিকেট, মেডিকেল টেস্ট, থাকার খরচ, খাওয়ার খরচ ইত্যাদি সকল কিছু। বাহরাইনে যেতে একটু ব্যয়বহুল কারণ বাহরাইন যেহেতু ইউরোপ কান্ট্রির মধ্যে একটি রাষ্ট্র। অনেকে বাহরাইন কাজের জন্য যেতে ইচ্ছুক। 

এছাড়াও ব্যবসার কাজে অথবা ভ্রমণের জন্য বাহরাইন যেতে চাইলে মোট খরচ পড়বে ৭ দিনে আনুমানিক ৮০ হাজার থেকে দেড় লক্ষ টাকার মত। এ সকল খরচের মধ্যে ভিসা ফি, বিমান টিকেট, থাকা, খাওয়া ইত্যাদি। আপনি যদি ব্যবসার কোন ক্ষেত্রে যেতে চান তাহলে অবশ্যই সকল কিছু জেনে তারপরে যাবেন। তবে টাকার রেট অনুযায়ী ভ্রমণের খরচ কম বেশি হতে পারে। 

বাহরাইনে যাওয়ার জন্য কি কি করতে হয় 

যারা বাহরাইন যেতে চান তাদের কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম নীতি অনুসরণ করতে হবে। বাহরাইন যেতে চাইলে আপনাকে সকল ধাপ সম্পন্ন করে তারপরে আপনি বাহারাইন যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেন। বাহরাইন যাওয়ার জন্য যে সকল বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে সেগুলো নিম্মে আলোচনা করা হলো -
  • যাত্রার সঠিক উদ্দেশ্য ঠিক করতে হবে। আপনি কিসের জন্য যেতে চান বা কোন কাজের জন্য, নাকি ট্যুরের জন্য, পড়াশোনার জন্য, না ফ্যামিলির জন্য ইত্যাদি। 
  • প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ করতে করতে হবে। যেমন ছয় মাস মেয়াদী পাসপোর্ট, বিমানের টিকিট, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ভোটার আইডি কার্ড, মেডিকেল পরীক্ষার রিপোর্ট, হোটেল বুকিং এর ডকুমেন্ট ইত্যাদি। 
  • বিশ্বস্ত এজেন্সি বা নিয়োগকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। সঠিক এবং বিশ্বস্ত এজেন্সি খুঁজে বের করতে হবে এবং কাজের বৈধতা নিশ্চিত করতে হবে। 
  • ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে বাহরাইন দূতাবাসে। অনলাইনে আবেদন করতে পারেন যে কোন এজেন্সি অথবা নিয়োগ কর্তার মাধ্যমে। 
  • ভিসার জন্য সকল প্রক্রিয়া ফরম পূরণ করতে হবে। প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্ট সত্যতা যাচাই করে প্রদান করতে হবে, ভিসা ফি প্রদান করতে হবে, বিমানের টিকিট কিনতে হবে ইত্যাদি। 
  • নির্দিষ্ট ফ্লাইটে বাহরাইন পৌঁছানোর পর ইমিগ্রেশন এর জন্য আপনার সকল ডকুমেন্ট দেখাতে হবে। এবং নির্দিষ্ট ঠিকানায় পৌঁছাতে হবে। যদি কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়োগকর্তার সঙ্গে পূর্বে যোগাযোগ করে নিবেন। 

বাহরাইন যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে 

আপনারা যারা বাহরাইন যেতে চান তাদের অবশ্যই জানতে হবে যে বাহরাইন যেতে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। কারণ কাগজপত্র যদি ভুল হয় তাহলে আপনার ভিসা পেতে ঝামেলা হবে। তাই আপনারা অবশ্যই বাহারাইন যাওয়ার পূর্বে কি কি কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট প্রয়োজন সেগুলো সংগ্রহ করে নিবেন। তাহলে আপনারা সঠিক সময়ের মধ্যে ভিসা পেয়ে যাবেন। বাহরাইন যে দেখে গিয়ে কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে তার বিস্তারিত আলোচনা করা হলো -
  • বৈধ পাসপোর্ট : প্রথমে আপনার বৈধ পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে। যার মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকতে হবে। 
  • ছবি : সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে তোলা রঙিন ছবি প্রয়োজন হবে। 
  • হেলথ ইন্সুরেন্স : আপনার স্বাস্থ্য বীমা থাকা বাধ্যতামূল। 
  • জাতীয় পরিচয় পত্র বা জাতীয় নিবন্ধন সার্টিফিকেট : আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বার জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেটের কপি দিতে হবে। 
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট : বাহরাইন যাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দিতে হবে। 
  • করোনা টিকা কার্ড : আপনি যে করোনা টিকা নিয়েছেন তার প্রমাণ পত্র প্রয়োজন হবে। 
আপনি যদি উপরোক্ত সকল ডকুমেন্ট সঠিকভাবে প্রদান করেন তাহলে আপনার ভিসা পেতে সহজ হবে। তারপরও যদি আরও অতিরিক্ত কোন কাগজ প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি যার মাধ্যমে বা এজেন্সির মাধ্যমে যাচ্ছেন তারা আপনাকে জানিয়ে দিবে যে কি কাগজপত্র তাদের প্রয়োজন। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হবে। 

বাহরাইন টাকার রেট বাংলাদেশ ২০২৫ 

বাহরাইনে টাকার রেট বাংলাদেশে কত তা জানার জন্য অনেকেই সার্চ করে থাকেন। বাহরাইন পৃথিবীর অন্য দেশের চাইতে অন্যতম একটি দেশ। বাহরাইন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র। মহারাইনে প্রচুর পরিমাণে অর্থনীতির বাজার গড়ে উঠেছে। বাহরাইন এ পাঁচ ভাগের মধ্যে তিন ভাগই কাজ করে বিদেশী শ্রমিকরা। যার কারণ হচ্ছে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক ভালো। যার কারণে আশেপাশে বিভিন্ন দেশ থেকে সে দেশে শ্রমিকেরা কাজ করতে আসে। তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। 
আরো পড়ুন ঃ
বাংলাদেশ থেকে বাহরাইন যেতে অনেক টাকা খরচ হয়। বাহরাইন মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হওয়ায় টাকার মান অনেক বেশি। বাহরাইনে এক দিনার সমান বাংলাদেশের প্রায় ৩২২ টাকা হয়। যার কারনে দেশের মানুষ সে দেশে যাওয়ার জন্য মুখিয়া হয়ে থাকে। 

সাময়িক প্রশ্ন উত্তর 

প্রশ্ন : বাহরাইন যেতে কত বছর বয়স লাগে? 
উত্তর : বাহরাইনে যেতে সর্বনিম্ন ২১ বছর বয়স হতে হবে এবং সর্বোচ্চ ৫৫ বছর বয়স হতে হবে। এর পূর্বে বা পরে আপনি বাহরাইন যেতে পারবেন না। 

প্রশ্ন : বাহরাইন ভিসার জন্য কত টাকা লাগে? 
উত্তর : বাহরাইন এ ভিসার ভিন্নতার কারণে টাকার পরিমানও কম বেশি হয়ে থাকে। বাহরাইনে যাওয়ার জন্য আপনার চার থেকে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। 

প্রশ্ন : বাহরাইন যাওয়ার আগে কি করতে হবে? 
উত্তর : বাহরাইন যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনি কোন কাজের জন্য বাহরাইন যেতে চান সেই কাজে দক্ষতা অর্জন করুন। তারপরে সেই দক্ষতা অনুযায়ী আপনি ওয়ার্ক ভিসা আবেদন করতে পারেন। তারপর প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্ট এবং সঠিক তথ্য দিতে হবে। তাহলে আপনি খুব সহজে বাহরাইনের ভিসা পেয়ে যাবেন। 

প্রশ্ন : বাংলাদেশ টু বাহরাইন কত কিলোমিটার? 
উত্তর : বাংলাদেশ থেকে বাহরাইনের দূরত্ব প্রায় ৪ হাজার ৬ কিলোমিটার। 

প্রশ্ন : বাংলাদেশ টু বাহরাইন বিমান ভাড়া কত? 
উত্তর : বাংলাদেশ থেকে বাহরাইনের বিমান ভাড়া হচ্ছে প্রায় ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। 

প্রশ্ন : বাংলাদেশ থেকে বাহরাইন যেতে কত সময় লাগে? 
উত্তর : বাংলাদেশ থেকে বিমানে বাহারাইন যাওয়ার জন্য সময় লাগবে ১০ থেকে ১৫ ঘণ্টা। 

লেখক এর শেষ মন্তব্য : বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে 

বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগবে সে সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি আজকে আর্টিকেলটি পুরোপুরি পড়ে আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে। পাশাপাশি কোন কাজের বেতন বেশি, কোন কাজের চাহিদা বেশি সহ যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। 

আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন। আপনার অবশ্যই বাহারাইন যাওয়ার পর যে কাজ করতে ইচ্ছুক সেই কারণে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন। তাহলে আপনি অল্প সময়ের মধ্যে বেশি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আরো নতুন নতুন তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। নেক্সোমার সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নাক্ষোমা এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url