*/

পুদিনা পাতার জুসের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ জানুন

পুদিনা পাতার জুসের উপকারিতা সম্পর্কে জানুন। যারা পুদিনা পাতার জুসের উপকারিতা সম্পর্কে জানেন না, তাদের জন্য উপকারিতা সহ অপকারিতা, খাওয়ার নিয়ম পাতার বৈশিষ্ট্য ও গুনাগুন, রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার সহ যাবতীয় তথ্য আলোচনার চেষ্টা করব আজকের আর্টিকেলে। 

পুদিনা-পাতার-জুসের-উপকারিতা


পুদিনা পাতার অনেক গুনাগুন রয়েছে। পুদিনা পাতা যদিও একটি ছোট গাছ তারপরও এর উপকারিতা অনেক। প্রিয় পাঠক বৃন্দ পুদিনা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে আজকের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। নিচে পুদিনা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 

পেজ সূচিপত্র : পুদিনা পাতার জুসের উপকারিতা 

পুদিনা পাতার জুসের উপকারিতা 

পুদিনা পাতার জুসের উপকারিতা অনেক। পুদিনা পাতা শরীরের জন্য অনেক উপকারী। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক পুদিনা পাতার জুস খাওয়ার বেশ কিছু উপকার সম্পর্কে -
  • পুদিনা পাতার জুস খাবার হজম করতে সাহায্য করে এবং খিঁচুনি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। 
  • পেট ব্যাথা দূর করার জন্য এই জুস অনেক উপকারিতা। পিরিয়ডের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে এবং ব্যাথা মুক্তি করে পুদিনা পাতার জুস। 
  • পুদিনা পাতার জুস বিশেষ করে কোলন ক্যান্সার এবং ফুসফুসের ক্যান্সারের ক্ষেত্রে অনেক উপকারী। 
  • পুদিনা পাতার জুস এলার্জি থেকে মুক্তি দেয়। 
  • এ ছাড়া পুদিনা পাতার জুস ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে এবং ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। 
  • পুদিনা পাতার জুস ত্বক শীতল রাখে এবং শরীরকে সতেজ করে রাখতে পারে। 
  • সর্দি কাশি এবং যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত পুদিনা পাতার জুস খেতে পারেন। এতে করে আপনার শ্বাসকষ্ট এবং সর্দি-কাশি সমস্যা সহজেই নিরাময় হবে। 
  • পুদিনা পাতার জুস নিয়মিত খেলে এটি পেটের জন্য অনেক উপকারী। কারণ জুস খেলে পেট ঠান্ডা রাখে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। 
  • যারা পেটের মেদ ও শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন তারা নিয়মিত পুদিনা পাতার জুস খেতে পারেন। এতে করে ভালো ফলাফল পেতে পারবেন। 
  • নিয়মিত পুদিনা পাতার জুস খেলে শরীরের রক্ত পরিষ্কার করতে সহায়তা করে। 
  • গর্ভাবস্থায় মহিলাদের ক্লান্তি ভাব ও দুর্বলতা আসে। পুদিনা পাতার জুস নিয়মিত খেলে ক্লান্তি ভাব ও দুর্বল সহজে দূর হয়ে যায় এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ও শক্তি বৃদ্ধি পায়। টাইগার অবস্থায় মহিলাদের পুদিনা পাতা জুস খাওয়া উচিত। 
  • পুদিনা পাতার মধ্যে রয়েছে এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার শরীরের এলার্জির যে সমস্যা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 
  • পুদিনা পাতায় রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান যেমন ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন বি যার ফলে শরীরের কোন রোগ সহজে বাসা বাঁধতে পারে না। 

পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম ও পদ্ধতি 

পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম ও পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। পুদিনা পাতার বেশ কিছু নিয়ম এবং পদ্ধতি রয়েছে। এ নিয়ম পদ্ধতি জেনে আপনি যদি পুদিনা পাতা খেতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি এর পরিপূর্ণ গুণাগুণ পেয়ে যাবেন। যে কোন জিনিস নিয়ম মেনে খেলে বা নিয়ম জেনে কাজ করলে অবশ্যই সে বিষয়ে পরিপূর্ণ গুণাগণ পাওয়া যায় এবং তা সম্ভব। নিচে পুদিনা পাতা খাওয়ার নিয়ম ও পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো -
  • পুদিনা পাতার চাটনি : পুদিনা পাতার চাটনি খাওয়ার বেশ উপকারিতা। টাটকা পুদিনা পাতায় শুকনো খেজুর, গোলমরিচ, লবণ, হীন, জিরা, কালো আঙ্গুর পরিমাণমতো মিশে নিয়ে একসাথে পিষে চাটনি তৈরি করা যায়। এতে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে ব্যবহার করলে অনেক ভালো ফলাফল আসবে। 
  • পুদিনা পাতা সবুজ তুলসী এবং কৃষ্ণ তুলসী রস : এ তিন রকমের পাতা একসাথে মিশিয়ে থেতলিয়ে রস বের করে নিতে হবে। 
  • পুদিনা পাতার রস ও মধু : পুদিনা পাতার টাটকা রস অল্প মধুর সাথে মিশে প্রতি দুই ঘন্টা অন্তর খেলে তাদের সর্দি কাশি ভালো করতে সাহায্য করবে। 
  • পুদিনা পাতার রস ও আদার রস : পুদিনা পাতার ঔষধ একসাথে মিশিয়ে তাতে অল্প করে লবণ দিয়ে পেটের ব্যাথা দূর করতে সাহায্য করবে। 

পুদিনা পাতার বৈশিষ্ট্য ও গুনাগুন 

পুদিনা পাতার বৈশিষ্ট্য ও গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। পুদিনা পাতার বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পুদিনা পাতা খাবার ফলে বদন দূর করতে সাহায্য করে থাকে, অরুচিনাশ করতে সাহায্য করে, বমি থামিয়ে দিতে সাহায্য করে, বমির সাথে হেঁচকি ওঠা দূর করতে সাহায্য করে। 
এছাড়া পুদিনা পাতার জন্ডিস রোগের জন্য মহা ঔষধ হিসেবে ব্যাপক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রস্রাব ও ঘামের সাহায্যে শরীরের সব গ্লানি বের করে দিতে সাহায্য করে থাকে। এমনকি মেয়েদের ঋতু পরিষ্কার করতে পুদিনা পাতা ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে থাকে। পুদিনা পাতা আমাদের জন্য অনেক উপকারী। 

পুদিনা পাতার চা তৈরীর পদ্ধতি 

পুদিনা পাতার চা অনেকেই পছন্দ করি এবং অনেকেই খেয়ে থাকি। কিন্তু অনেকে জানে না কিভাবে তৈরি করতে হয়। তাই যারা জানেন না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক পুদিনা পাতার চা কিভাবে তৈরি করতে হয়। 
চা বানানোর প্রয়োজনীয় উপাদান 
  • আট দশটি পুদিনা পাতা 
  • প্রয়োজনমতো পানি 
  • অল্প পরিমাণে চা পাতা 
চা বানানোর পদ্ধতি 
  • প্রথমে একটি চুলায় একটা পাতিল বসাতে হবে 
  • এরপর পাতিলে প্রয়োজন মত পানি দিতে হবে 
  • তারপর পানি গরম হয়ে গেলে পুদিনা পাতাগুলো পানিতে দিয়ে দিতে হবে 
  • এরপর পুদিনা পাতাযুক্ত পানি চার থেকে পাঁচ মিনিট জাল করে নিতে হবে 
  • পাতাগুলো নেরে দিয়ে এতে অল্প পরিমাণে চা দিয়ে দিতে হবে 
  • এখন সব উপকরণগুলো আবারও একসাথে মিশিয়ে নিতে হবে 
  • এবার একটি কাপে ছাকনি দিয়ে ছেকে নিতে হবে। তাহলে তৈরি হয়ে গেল পুদিনা পাতার চা। 

চুলের জন্য পুদিনা পাতার উপকারিতা 

পুদিনা পাতার অনেক পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে। এটি শুধু ত্বকের জন্যই নয় বরং চুলের জন্য অনেক উপকার করে থাকে। নিয়মিত পুদিনা পাতা চুলে ব্যবহার করলে চুলের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করা যায়। অনেকেই চুল পড়া নিয়ে অনেক চিন্তিত থাকেন, এই সমস্যার সমাধান পেতে আপনারা নিয়মিত পুদিনা পাতার পেস্ট বানিয়ে চুলে লাগিয়ে কিছু সময় রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে করে আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে এবং চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। 

সাথে সাথে আপনার মাথাও ঠান্ডা থাকবে। মাথায় বিভিন্ন ধরনের পাঙ্গাস ব্যাকটেরিয়া চুলের খুশকি অনেক সময় মাথা অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়া এসব সমস্যা পুদিনা পাতা ব্যবহারে ফলের সহজে নিরাময় হয়ে যায়। পুদিনা পাতার পেস্ট ব্যবহারের ফলে মাথার নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে এবং মাথার রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। এমনকি মাথার তেলতেলে ভাব দূর হবে পুদিনা পাতার পেস্ট ব্যবহারের ফলে। চুল এবং মাথা ঠান্ডা রাখতে নিয়মিত পুদিনা পাতার পেস্ট ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনার মাথার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সহজে সমাধান হয়ে যাবে। 

ত্বকের যত্নে পুদিনা পাতার ব্যবহার

ত্বকের যত্নে আমরা বিভিন্ন ধরনের উপাদান ব্যবহার করে থাকি। বিশেষ করে বাজারে পাওয়া যায় এমন সব প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহার না করে যদি ঘরোয়া ভাবে ত্বকের যত্ন নিলে ত্বক সুন্দর হয়। তা না করে প্রসাধনী সামগ্রির ওপর আমরা অনেকে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছি। যার ফলে ত্বকে দেখা যায় নানা সমস্যা। আর এই জন্য পুদিনা পাতা অনেক উপকারী একটি উপাদান। চলুন তাহলে জেনে নেই ত্বকের যত্নে পুদিনা পাতার ব্যবহার। 
  • ত্বকের ডার্ক সার্কেল : ত্বকের ডার্ক সার্কেল কমাতেও পুদিনা পাতার রস অনেক উপকারী একটি উপাদান। পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আর এই উপাদান চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এটি নিয়মিত ব্যবহার করলে এর থেকে ভালো ফলাফল পাবেন। 
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে : পুদিনা পাতা ব্যবহারের ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়, ত্বক হয়ে উঠে কমল ওমসৃণ। পুদিনা পাতার প্যাক তৈরি করে ২০ থেকে ২৫ মিনিট রেখে পরিস্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন আপনার ত্বক অনেক সুন্দর হয়ে উঠবে এবং এটি ব্যবহারের পরে ত্বকের বলি দেখাও দূর হয়ে যাবে। 
  • ব্রণের দাগ দূর করতে : পুদিনা পাতায় অনেক পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে যার কারণে এটি আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। পুদিনা পাতার মুখে ব্রনের দাগ দূর করতে সাহায্য করে থাকে। পুদিনা পাতায় রয়েছে সেলিসিলিক এসিড এবং ভিটামিন এ জাতকের তেল ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। 

পুদিনা পাতার অপকারিতা 

যে কোন জিনিসের ভালোমন্দ দুইটা দিকই থাকে, তেমনি পুদিনা পাতার অপকারিতা আছে। অপকারিতার থেকে উপকারীর দিকগুলোকে আমরা বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। যে কোন জিনিস যা খাবার প্রয়োজনে অতিরিক্ত খেলে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য অবশ্যই ক্ষতিকারক। তেমনি পুদিনা পাতাও শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অধিক পরিমাণে সেবন করলে সেটা ভালো নাও হতে পারে। 
  • বেশি পরিমাণে প্রতিমা পাতার রস খেলে অনেক সময় পেট ফেটে যায়, হজম শক্তি বাদ দিয়ে হজম শক্তিতে ব্যাঘাত ঘটায়। অর্থাৎ অনেকের ইমুনিটি এক নয় সেজন্য যাদের পুদিনা পাতা খাওয়ার সহ্য হবে তারা একমাত্র খাবেন জোর করে খাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। 
  • যাদের অ্যালার্জি আছে তাদের অনেক সময় পুদিনা পাতা খাওয়ার ফলে তাকে ব্রণ, ফুলে যাওয়া, সর্দি-কাশি ক্ষতিকর লক্ষণ প্রকাশ পায়। 
  • পুদিনা পাতা খাওয়ার ফলে অনেক সময় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বৃদ্ধি পায়। 
  • শিশুদের কে অতিরিক্ত পুদিনা পাতা খাওয়ালে শিশুর শ্বাসকষ্ট অথবা গলা জ্বালাপোড়া করতে পারে। 
  • যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে অতিরিক্ত পুদিনা পাতা খাওয়ার ফলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে। 
  • আপনারা হয়তো অনেকে জানেন যে প্রথমে পাতার রক্তচাপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এজন্য অতিরিক্ত পুদিনা পাতা খাওয়ার ফলে রক্তচাপ কমে যাবে। যার ফলে আপনার মাথা ঘোরা ও শরীর দুর্বলতা সৃষ্টি হতে পারে। 

FAQ/ সাধারণ প্রশ্ন উত্তর 

প্রশ্ন : পুদিনা পাতা মাথায় দিলে কি হয়? 
উত্তর : পুদিনা পাতার রস ও শিকড়ের রস মাথার জন্য খুবই উপকারী। পুদিনা পাতার রস চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখলে চুল পড়া বন্ধ হয় এবং মাথার উকুন থাকলে সেগুলো দূর হয়ে যায় এবং ঠান্ডা থাকে মাথা। এভাবে কয়েক সপ্তাহ ব্যবহার করলে মাথার উকুন মুক্ত হয়ে যাবে এবং মাথা ঠান্ডা থাকবে। 

প্রশ্ন : প্রতিদিন পুদিনা পাতা খেলে কি হয়? 
উত্তর : প্রতিদিন পুদিনা পাতা খেলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে। ফলে বর্জ্য অপসারণ প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে। নিয়মিত পুদিনা পাতা খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। 

প্রশ্ন : পুদিনা পাতার মুখে দিলে কি হয়? 
উত্তর : পুদিনা পাতা মুখে দিলে মুখের উজ্জলতা বৃদ্ধি পায়। মুখে ব্রণ জনিত কোন সমস্যা থাকলে সেটাও দূর হয়ে যায়। ত্বক কমল এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে। এজন্য আপনারা নিয়মিত পুদিনা পাতার পেস্ট মুখে ব্যবহার করতে পারেন। 

লেখক এর শেষ মন্তব্য : পুদিনা পাতার জুসের উপকারিতা 

পুদিনা পাতার জুসের উপকারিতা সহ যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা পুদিনা পাতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। পুদিনা পাতায় একটি ভেষজ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ উদ্ভিদ যার মাধ্যমে অনেক উপকারিতা রয়েছে। তাই আপনারা এর থেকে উপকারিতা পেতে চাইলে নিয়মিত পুদিনা পাতা খাওয়ার অভ্যাস করুন। 

আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনার বেশ উপকৃত হবেন। আর এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। আর এইরকম নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে নিয়মিত আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন। চেষ্টা করব প্রতিনিয়ত এরকম নিত্যনতুন আর্টিকেল আপনাদের জন্য পাবলিস্ট করতে। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, নেক্সোমার সাথেই থাকবেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নাক্ষোমা এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url